প্রচ্ছদ অনুসন্ধান ইসরায়েলী গণহত্যার শিকার সাংবাদিকরাও

ইসরায়েলী গণহত্যার শিকার সাংবাদিকরাও

লিখেছেন Bangla Fact
132 ভিউ

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় অভিযান শুরুর পর থেকে ইসরায়েলি হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়ে আসছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ইউনিভার্সিটির ওয়াটসন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড পাবলিক অ্যাফেয়ার্সের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, হামাস–ইসরায়েল সংঘাতের পর দখলদার ইসরায়েলের হামলায় ২৩২ সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। অর্থাৎ, প্রতি মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী আইডিএফ গড়ে ১৩ জন করে সাংবাদিককে হত্যা করেছে। প্রতিবেদনটি চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ১ তারিখে প্রকাশ হয়। ব্রাউন ইউনিভার্সিটির ‘কস্ট অব ওয়ার’ প্রকল্পের এ গবেষণার শিরোনাম ছিল- News Graveyards: How Dangers to War Reporters Endanger the World.

কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, ওয়াটসন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড পাবলিক অ্যাফেয়ার্সের প্রতিবেদন প্রকাশের এক সপ্তাহের মধ্যেই ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হামলায় আরও দুই সাংবাদিক নিহত হয়েছে।

আল জাজিরা বলছে, গত ৭ এপ্রিল আল নাসের হাসপাতালের কাছে এক তাঁবুতে ইসরায়েলি বোমা হামলায় গুরুতর দগ্ধ হওয়া ‘প্যালেস্টাইন টুডে’–এর সাংবাদিক আহমেদ মানসুরও মারা যান। সংঘাতের শুরু থেকে ইসরায়েলী বাহিনীর লক্ষ্যবস্ত ছিল সাংবাদিকরা। শুধু সাংবাদিকরা নন, যুদ্ধের যে নীতিমালা আছে তার কোনটাই মানছেন না ইসরায়েল। জেনেভার চতুর্থ কনভেনশনে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার কথা বলা আছে। এতে বলা হয়েছে যে, যুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর বাইরের নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করা যাবে না এবং তাদের প্রতি অমানবিক আচরণ নিষিদ্ধ। কোনো ধরনের সহিংসতা, অত্যাচার বা হত্যাযজ্ঞ থেকে তাদের রক্ষা করা হবে। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে নাগরিকদের জন্য বিভিন্ন সুরক্ষা বিধান রয়েছে, যেমন তাদেরকে আবাসস্থলে নিরাপদ রাখা এবং তাদের সম্পত্তি রক্ষা করা।

ইসরায়েলের বাহিনী শুরু থেকে নারী-শিশু থেকে শুরু করে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করে আসছে। যা সুস্পষ্ট যুদ্ধনীতির লংঙ্ঘন।

আপনি আরও পছন্দ করতে পারেন

প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। ‘বাংলাফ্যাক্ট’ পিআইবি’র ফ্যাক্টচেক, মিডিয়া রিসার্চ অ্যান্ড এনালাইসিস টিম, যারা নিয়মিত ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর তথ্য যাচাই করে সত্য তুলে ধরে এবং গণমাধ্যম ও সংবাদ নিয়ে গবেষণা করে।

আমাদের ঠিকানা

৩, সার্কিট হাউজ রোড, ঢাকা ১০০০ 

কপিরাইট © বাংলাফ্যাক্ট 

এই ওয়েবসাইটে কুকি ব্যবহার করা হয়, যাতে আপনার ব্রাউজিং অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করা যায়। আপনার সম্মতির প্রয়োজন রয়েছে, তবে আপনি চাইলে এটি ব্যবহার না করেও ব্রাউজ করতে পারেন। অনুমোদন দিন বিস্তারিত দেখুন