| এক্সপ্লেইনার
শুধু বাংলাদেশের নয়, অর্থ ঘাটতিতে শান্তিরক্ষা মিশনের এক চতুর্থাংশ ছাটাই
৯ অক্টোবর ২০২৫

অর্থের ঘাটতি ও যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ তহবিল নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে জাতিসংঘ আগামী কয়েক মাসে বিশ্বের নয়টি শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাহিনীর প্রায় এক-চতুর্থাংশ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কয়েকটি গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত খবরের শিরোনামে বাংলাদেশের প্রসঙ্গ জুড়ে দেয়ায় মনে হতে পারে, এটি কেবল বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কিত।
শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সবচেয়ে বড় তহবিলদাতা যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমানে ২.৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বকেয়া রয়েছে। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, হোয়াইট হাউসের বাজেট অফিসের প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৬ সাল থেকে এই খাতে যুক্তরাষ্ট্রের বরাদ্দ সম্পূর্ণ বাতিলের পরিকল্পনা রয়েছে। যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, মালি, লেবানন ও কঙ্গোর মতো দেশে মিশনগুলো প্রত্যাশিত সাফল্য আনতে পারেনি। এর আগেও ২০২৪ ও ২০২৫ সালের জন্য অনুমোদিত প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন গত আগস্টে একতরফাভাবে বাতিল করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এছাড়া জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও ব্যয় সংকোচনের উপায় খুঁজছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়।
ফলে এটি স্পষ্ট যে, বিষয়টি বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কিত নয়। আর্থিক কারণে শান্তিরক্ষা মিশনে ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। মিশনে অংশ নেয়া কোন দেশের কতজন এই ছাঁটাইয়ের আওতায় পড়ছেন, তা জানানো হয়নি।
আপনার মতামত দিন
এই পোস্টটি কি আপনার জন্য সহায়ক ছিল?
আপনার মতামত শেয়ার করুন:

এক্সপ্লেইনার
শুধু বাংলাদেশের নয়, অর্থ ঘাটতিতে শান্তিরক্ষা মিশনের এক চতুর্থাংশ ছাটাই
৯ অক্টোবর ২০২৫

অর্থের ঘাটতি ও যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ তহবিল নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে জাতিসংঘ আগামী কয়েক মাসে বিশ্বের নয়টি শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাহিনীর প্রায় এক-চতুর্থাংশ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কয়েকটি গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত খবরের শিরোনামে বাংলাদেশের প্রসঙ্গ জুড়ে দেয়ায় মনে হতে পারে, এটি কেবল বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কিত।
শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সবচেয়ে বড় তহবিলদাতা যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমানে ২.৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বকেয়া রয়েছে। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, হোয়াইট হাউসের বাজেট অফিসের প্রস্তাব অনুযায়ী, ২০২৬ সাল থেকে এই খাতে যুক্তরাষ্ট্রের বরাদ্দ সম্পূর্ণ বাতিলের পরিকল্পনা রয়েছে। যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, মালি, লেবানন ও কঙ্গোর মতো দেশে মিশনগুলো প্রত্যাশিত সাফল্য আনতে পারেনি। এর আগেও ২০২৪ ও ২০২৫ সালের জন্য অনুমোদিত প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন গত আগস্টে একতরফাভাবে বাতিল করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এছাড়া জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও ব্যয় সংকোচনের উপায় খুঁজছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়।
ফলে এটি স্পষ্ট যে, বিষয়টি বাংলাদেশের সাথে সম্পর্কিত নয়। আর্থিক কারণে শান্তিরক্ষা মিশনে ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে। মিশনে অংশ নেয়া কোন দেশের কতজন এই ছাঁটাইয়ের আওতায় পড়ছেন, তা জানানো হয়নি।